স্বাধীনতা দিবসে মানুষ হত্যা করে মুসলমানদের দমিয়ে রাখা যাবে না: পংকী

সিলেট মহানগর বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম জালালী পংকী বলেছেন, শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভে পুলিশে নির্বিচার লাঠিচার্জ, গুলিবর্ষণ এবং একই সঙ্গে আওয়ামী সন্ত্রাসী বাহিনীর আক্রমণে নিরীহ মানুষ হত্যা, মসজিদের পবিত্রতা নষ্ট করে দেশের সংখ্যাঘরিষ্ট মুসলমানদের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে এটা নিসন্দেহে ৫০ বছরের বাংলাদেশের ইতিহাসে জঘন্যতম একটি কলংকজনক অধ্যায়। এই রক্ত ঝরানোর দায় সরকারকে নিতে হবে। আমরা এই নিরীহ মানুষ হত্যাকাণ্ডের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।

তিনি বলেন, সকল রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করে কর্তৃত্ববাদী শাসন চিরস্থায়ী করতে অপচেষ্টা চালাচ্ছে যা প্রকারান্তরে একদলীয় শাসনব্যবস্থা কায়েমের নামান্তর। এভাবে এই অবৈধ ও নতজানু সরকার ক্ষমতায় থাকতে পারে না। সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এই সরকারের পতন ঘটাতে হবে। পাশাপাশি বিক্ষোভ করতে গিয়ে পুলিশি হামলায় বিভিন্ন স্থানে আহত হওয়ার ঘটনায় সমাবেশ থেকে নিন্দা জানানো হয়।

তিনি সোমবার (২৯ মার্চ) কেন্দ্রীয় কর্মসূচীর অংশ হিসেবে সিলেট মহানগর বিএনপির উদ্যোগে রেজিষ্ট্রারী মাঠে আয়োজিত স্বাধীনতা দিবসে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভে মানুষ হত্যা ও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে নিরিহ মুসল্লিদের উপর নির্বিচারে হামলা ও রাজধানী সহ সারাদেশে সাধারণ মানুষের উপর হামলা-নির্যাতনের প্রতিবাদেবিক্ষোভ সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।

সিলেট মহানগর বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট শামিম সিদ্দিকীর পরিচালনায় ও ডা. আশরাফ আলীর পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে সূচিত বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন, মহানগর বিএনপির সহ-সভাপতি এডভোকেট হাবিবুর রহমান হাবিব, হুমায়ুন কবির শাহিন, ফরহাদ চৌধুরী শামিম, জিয়াউল গণি আরেফিন জিল্লুর, রেজাউল হাসান কয়েস লোদী, ডা. নাজমুল ইসলাম, সুদীপ সেন বাপ্পু, আমির হোসেন, যুগ্ম সম্পাদক ইমদাদ হুসেন চৌধুরী, মাহবুব কাদির শাহী, এডভোকেট আতিকুর রহমান সাবু, আব্দুল আজিজ, হুমায়ুন আহমেদ মাসুক, সাংগঠনিক সম্পাদক মিফতা সিদ্দিকী, সিলেট মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক নজিবুর রহমান নজিব, মহানগর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মুকুল আহমদ মুর্শেদ, মাহবুব চৌধুরী, দপ্তর সম্পাদক সৈয়দ রেজাউল করিম আলো, প্রচার সম্পাদক শামীম মজুমদার, জেলা বিএনপির সাবেক প্রচার সম্পাদক নিজাম উদ্দিন জায়গীরদার, মহানগর বিএনপির পরিবার কল্যাণ সম্পাদক লল্লিক আহমদ চৌধুরী, আপ্যায়ন সম্পাদক আফজাল উদ্দিন, মানবাধিকার সম্পাদক মুফতি নেহাল উদ্দিন, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক লুৎফুর চৌধুরী, ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক নুরুল আলম সিদ্দিকী খালেদ, মহানগর যুবদলের সদস্য সচিব শাহ নেওয়াজ বখত চৌধুরী তারেক, পরিবেশক সম্পাদক আবুল কালাম, সমাজসেবা সম্পাদক আব্দুল কাহির চৌধুরী, শিল্প বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল হাদি মাছুম, মহানগর কৃষক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক বিএনপি নেতা আব্দুল জব্বার তুতু, সহ দপ্তর সম্পাদক লোকমান আহমদ, ডা. এম. এ. হক, আমিনুর রহমান খোকন, মোতাহির আলী মাখন, আখতার রশীদ চৌধুরী, মফিজুর রহমান জুবেদ, উজ্জল রঞ্জন চন্দ, মহানগর কৃষক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক হাবিবুর রহমান, গিয়াস আহমদ, আসাদুল হক, বিএনপি নেতা মখলিছ খান, এম. এ. মান্নান, রফিকুল ইসলাম, যুবদল নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, আনোয়ার হোসেন মানিক, তোফাজ্জল হোসেন বেলাল, সাহিবুর রহমান সুজান, নজরুল ইসলাম, আব্দুল্লাহ শফি সাহেদ, কয়েস আহমদ, এমদাদুল হক স্বপ্ন, এম. এ. মতিন, কল্লোল জ্যোতি বিশ্বাস জয়, মোজাহিদুল ইসলাম জাহাঙ্গীর, মির্জা সম্রাট, উসমান গনি, জয়নুল ইসলাম জনি, নাছির উদ্দিন রহিম, ইছহাক আহমদ, স্বেচ্ছাসেবকদলের মধ্যে ছিলেন, আরিফ ইকবাল নেহাল, জাকির হোসেন, আব্দুল ওয়াহিদ সোহেল, শাকিল মুর্শেদ, দেলোয়ার হোসেন চৌধুরী, আলী আনসার, সিজির হোসেন এনু, দেওয়ান জাকির হোসেন, আহসান মাহবুব, আফসর খান, আহমেদ নাজিম তান্না, দুলাল আহমদ, সৈয়দ হোসেন সাবু, খন্দকার মনিরুজ্জামান, আবুল কালাম সাহেদ, আজিজ খান সজিব, কয়েছ আহমদ সাগর, মঈনুল হক স্বাধীন, আলী হোসেন মুক্তার, নজির হোসেন, মাহবুব আহমদ চৌধুরী, মহানগর মৎস্যজীবী দলের আহ্বায়ক দুলাল আহমদ, বিএনপি নেতা আজির উদ্দিন, আব্দুস সবুর, মহানগর জাসাসের সাধারণ সম্পাদক তাজ উদ্দিন মাছুম, সহ সভাপতি রফিকুল বারী রুম্মান, মহানগর ছাত্রদল নেতৃবৃন্দের মধ্যে মহানগর ছাত্রদলের সভাপতি সুদীপ জ্যোতি এষ, সাধারণ সম্পাদক ফজলে রাব্বী আহসান, সিনিয়র সহ সভাপতি তোফায়েল আহমদ, যুগ্ম সম্পাদক হোসেন আহমদ, সাংগঠনিক সম্পাদক রুবেল ইসলামসহ বিএনপির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মীরা।

কমেন্ট

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *