নিজস্ব প্রতিবেদক:: সিলেটে হিজড়াদের চাঁদাবাজি দিন দিন বেড়েই চলছে,তারা রূপ নেয় হিংস্র জানোয়ারের!
সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত সিলেটের বিভিন্ন পয়েন্টে ও চৌরাস্তায় তারা অবস্থান করে!
প্রতিদিন গাড়ি ও রিক্সা দাড় করিয়ে প্রতিদিন চাঁদা আদায় করে, আর শুক্রবার হলে বরযাত্রীর গাড়ি আটকে দেয় হিজড়ারা!
তাদের নিজস্ব দাবি আদায় হওয়া পর্যন্ত এই গাড়ির সামনে থেকে তারা সরে যায় না!
যতক্ষণ না তাদের দাবি আদায় হচ্ছে!
যদি তাদের দাবি আদায় না হয় তাহলে তারা উলঙ্গ হয়ে রাস্তায় নাচানাচি করতে থাকে গাড়ি বহরের বরযাত্রীর সামনে!আবার তারা বড় অঙ্কের টাকা দাবি করে!
কেউ মুখ লজ্জায় মুখ ঢেকে ওদের দাবি মেনে নেয়!
আবার কেউ মাথা নিচু করে ওদের কাছে হার মেনে তাদের দাবি পূরণ করে!
কিন্ত এইবার ভিন্ন কাহিনি, গত রবিবার হিন্দুধর্মল্ববীদের বিদ্যারদেবী সরস্বতী পুজা অতিবাহিত হয়,সেই সুবাদে বিগত শত বছর পুরনো আবহমান সৃংস্কৃতি সরস্বতী পুজার প্রজিশন( মুর্তি প্রদর্শনী ) অনুষ্ঠিত হয়, প্রজিশনকে কেন্দ্র করে অন্য বছরের ন্যায় নগরীর প্রধান সড়ক গুলো হিন্দুধর্মল্ববীদের মিলন মেলায় পরিনত হয়, প্রতিমা প্রদর্শনী করে বাড়ি ফেরার পথে নগরীর আম্বরখানায় রাত ১১টার দিকে হিজরাদের মুখোমুখি হতে হয় সনাতন ধর্মালম্বীদের, আম্বরখানা মনোপুরি পাড়ার প্রতিমার গাড়িতে চাঁদার জন্য হামলা হিজরারা, অনেক বুজানোর পড় নগদ চাঁদার বিনিময়ে ছেড়ে দেয় প্রতিমা বহন কারি গাড়ি,
সাধারণ জনতা তাদের কাছে আজ জিম্মি!
সাধারণ জনগণের দাবি, হিজড়াদের পিছনে বড় কোন হাত আছে, নয়তো তারা এভাবে চাঁদাবাজি করত না!
যদি তাঁরা নিজেদের জীবিকার জন্য ওই রকম করতো, তাহলে অল্প টাকা দিলেই তারা খুশি হয়ে যেত! বড় অঙ্কের টাকার দাবি করত না!