অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত এমপি বলেছেন চা- শ্রমিকদের অভাব যাতে দুর হয় বর্তমান সরকার বহু প্রকল্প হাতে নিয়েছে। তিনি আরো বলেন চা- শ্রমিকদের যে বেতন তা দিয়ে তাদের সংসার চলার কথা নয়। সে বিবেচনায় তাদেরকে নানা প্রকল্পের আওতায় আনা হচ্ছে। আমাদের দেশের কিছু জনগোষ্ঠী আছে যাদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য বা স্যানিটেশনের বড়ই সমস্যা রয়েছে।
এগোলো আর বেশি দিন থাকবেনা এসরকার মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের জন্যে যে ভাবে কাজ করছে এটা আসলেই প্রসংসার দাবী দার।
আমাদের নেত্রী প্রায় ১০ বছর যাবত মানুষের মঙ্গলের জন্যে কাজ করছেন। যার ফলে তাকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ, সম্মাননা প্রদান করছে। এধারা অব্যাহত রাখতে সকলকে এগিয়ে আসার আহবান জানান তিনি। গতকাল ১লা অক্টোবর দুপুরে সিলেট সদর উপজেলা সমাজসেবা ও উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত চা- শ্রমিকদে মধ্যে অনুদান বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথা গুলো বলেন।
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আশফাক আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জাতিসংঘের সাবেক স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্টদূত ড, একে আব্দুল মোমেন, সিলেটের জেলা প্রশাসক নূমেরী জামান, সাবেক এমপি ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব শফিকুর রহমান, বিভাগীয় সমাজসেবা পরিচালক সৈয়দা ফেরদাউস আরা।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার সিরাজাম মুনিরার স্বাগত বক্তব্যের মধ্যদিয়ে সূচিত অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও কান্দিগাঁও ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ নিজাম উদ্দিন, খাদিমপাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এডভোকেট আফছর আহমদ, টুলটিকর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান এস এম আলী হোসেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্ঠা এস এম নুনু মিয়া, মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী ডাঃ নাজরা চৌধুরী, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি হাজী মখলিছুর রহমান, উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক এইচ এম এ মালিক ইমন, মহানগর যুবলীগের আহবায়ক আলম খান মুক্তি,খাদিমপাড়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম বিলাল, খাদিমনগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ তারা মিয়া, উপজেলা প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা বৃন্দ, ইউপি সদস্য আনছার আলী, সুহিন চৌধুরী, উপজেলা স্বেচ্ছা সেবক লীগের যুগ্ম আহবায়ক আজাদুর রহমান সামাদ, আবুল কালাম আজাদ প্রমূখ। শুরুতে পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত করেন উপজেলা জামে মসজিদের ইমাম হারিস উদ্দিন, গীতা পাঠ করেন উপজেলা পরিষদের সিও তাপষ চন্দ্র পাল।
