“দেলোয়ার হোসেন দিলু”
হুনরায়নি বা ঘোড়া চাচা
তার ফুটানির মাত,
নয়া নু লন্ডনী হইছন
থুকাইন বড় জাত ।
ফুরোতাইনে ধরবো যেদিন
ফালাইব তার দাঁত,
ব্যাটাগিরি সবখানো নায়
খাইছন না তো লাত।
লাতোর কাঠল লাতেই পাকে
যত দিবায় লাত,
তয় দেকবায় বায় বায় ঊঠের
মুখো আকলের দাঁত।
খালি মাইনছর পিছে লাগওন
কেউরে দেইন না সাথ,
বুক ফুলাইয়া কইতে থাকইন
ভাতর মাঝত জাত।
টেকায় খালি কুচায় তানরে
কয়দিন আগে খাইনছন,
বেশ দামদিয়া কুত্তা একটা
পুড়ির লাগি আইনছন।
বাজার করাত মাছ মিলেনা
তানর টেকার জ্বালায়,
বেশি দামদিয়া মাছ কিনিলায়
তানোর ফুরো হালায়।
আগে হুদাই নাম লেখতা
এবলা লিকইন খান,
সৈয়দ বাড়ি কামলা খাটে
এক পুড়িনু তান।
পিয়াজ কাটিয়া পাউন্ড আনছন
দেখরায়নি তার হালত,
ডিসের একটা ছাত লাগাইছে
ছনের ঘরের চালত।
কোনদিন ঐ ভিক্ষা দেয়না
তানর বুড়া বাবায়,
সাংবাদিকরে ঢেকে আনি
ল্যাংড়া আতুর খাবায়।
জুম্মাতে মসজিদে যাইন্না
সিন্নি আনুন ঠিক,
এমন ধারার লন্ডনী গো
ধিক গো চাচা ধিক।