নিজস্ব প্রতিবেদক :: সিলেট এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে গৃহবধূকে গণধর্ষণের মামলার দ্বিতীয় আসামি ছাত্রলীগকর্মী তারেকুল ইসলাম তারেক গ্রেফতার এড়াতে চুল-দাড়ি কেটে ছদ্মবেশ ধরেছিলেন। তার মুখভর্তি দেড়-দুই ইঞ্চি পরিমাণ লম্বা দাঁড়ি ছিল, মাথায় ছিল লম্বা চুল।
র্যাবের হাতে গ্রেফতারের পর দেখা যায় তারেকের মুখে দাঁড়ি নেই। দুদিন ধরে বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালানোর পর মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সুনামগঞ্জের দিরাই থেকে সাইফুরকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার এড়াতে নিজের চেহারায় পরিবর্তন এনেছিলেন তিনি। ধরেন ছদ্মবেশ। তার মুখে দাঁড়ি, মাথায় চুল না থাকায় অবাক হন র্যাবের কর্মকর্তারা।
র্যাব সুত্র জানায়, তারেকের মুখে লম্বা দাঁড়ি, মাথায় চুল থাকলেও গ্রেফতার এড়াতে চুল-দাঁড়ি কেটে ফেলেন। তাকে চিহ্নিত করতে কষ্ট হয় তাদের। তবে ছদ্মবেশ ধরেও রক্ষা পাননি তারেক।
তবে তারেক সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার উমেদনগরের রফিকুল ইসলামের ছেলে। সে এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে তরুণী গণধর্ষণ মামলার দুই নম্বর আসামি।