ইউনিয়ন ছাত্রলীগের যুগ্ম আহবায়ক হয়ে অনুভূতি প্রকাশ করলেন তানভীর আহমেদ

৭ই মার্চের ভাষণ শুনে সেই শুরুতে বঙ্গবন্ধুর প্রেমে পড়ে যাই। টুঙ্গিপাড়ার রাখাল রাজা ৭ মার্চ এসে রেসকোর্স ময়দায়ে জনস্রোতে দাঁড়িয়ে একটি কবিতা শুনালেন। আর কবিতার শক্তি এতো প্রবল ছিলো যে, পাকিস্তানের মসনদ কাঁপিয়ে দিয়েছিলো। কবির সেই অমর কবিতাখানি আমার হৃদয়ে বদ্ধমূল হয়ে যায়। পারিবারিকভাবে আমার বাবা আলহাজ্ব আবদাল মিয়া দৌলতপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলগের দীর্ঘ ১৮ বছর সভাপতি ছিলেন। একারণেই আমাদের বাড়িতে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন প্রোগ্রামের প্রস্তুতি সভা হতো।

সেই থেকে স্বপ্নবঙ্গবন্ধুর আদর্শে অনুপ্রাণিত হই, প্রবল ইচ্ছা হয় বঙ্গবন্ধুর সৈনিক হয়ে কাজ করার, বঙ্গবন্ধুর নিজ হাতে গড়া সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাথে।নিবিড়ভাবে ভালোবেসে ফেলি বঙ্গবন্ধুর হাতেগড়া সংগঠনকে। আমি সেই ছাত্রলীগের রাজনীতি করি যে ছাত্রলীগকে বঙ্গবন্ধু নিজ সন্তানের মতো দেখতেন।আমার শৈশবের উচ্ছাস, কৈশরের প্রেম,আর যৌবনের ভালবাসা, আমার প্রথম প্রেম,প্রথম নেশা, প্রথম ভালোলাগা, প্রথম আবেগ,প্রথম শ্লোগান, প্রথম রাজপথ, প্রথম প্রতিবাদ,আমার ভালোবাসা ও আবেগের সংগঠন,আমার আজীবন এর অহংকার”বাংলাদেশ ছাত্রলীগ”আর সেই ছাত্রলীগের হাতকে শক্তিশালী করার জন্য। জয় বাংলার সিংহনিনদের গর্জন প্রান্তর থেকে প্রান্তরে পৌছে দেয়ার জন্য। মমতাময়ী নেত্রীর ভ্যানগার্ড হিসাবে কাজ করে যাওয়ার জন্য আমাকে দৌলতপুর ইউনিয়নের যুগ্ন আহবায়ক নির্বাচিত করায় প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই আমার নেতা যার বিশাল দেহের রন্ধ্রে রন্ধ্রে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বহমান।

জননেত্রী শেখ হাসিনার বিশ্বস্ত সিপাহসালা, বিশ্বনাথ, বালাগঞ্জ, ওসমানীনগরের আগামীদিনের স্বপ্নের সারথি আমাদের প্রাণপ্রিয় নেতা আনোয়ারোজ্জামান ভাইকে। আমি আরোও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করি আমার প্রাণপ্রিয় ভাই বিশ্বনাথ উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মোবারক হোসেন ভাইকে। জননেত্রীর হাতকে বিশ্বনাথ এবং দৌলতপুরে শক্তিশালী করার জন্য বিশ্বনাথ উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক প্রিয় মোবারক ভাইয়ের নির্দেশ মান্য করে কাজ করে যাবো অহর্নিশ, সবার সহযোগিতা কাম্য।উল্লেখ্য গত ১৩ই ফেব্রুয়ারী বিশ্বনাথ উপজেলা ছাত্রলীগ শাখার সভাপতি শীতল বৈদ্য ও সাধারণ সম্পাদক মোবারক সাক্ষরিত হোসাইন ৫নং দৌলতপুর ইউনিয়নের আহবায়ক কমিটি গঠন করা হয়।

কমেন্ট

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *