সংরক্ষিত মহিলা আসন খুলনা-বাগেরহাট১১ প্রার্থী হতে চান এডঃ গ্লোরিয়া সরকার!

নিউজ ডেস্ক:: আওয়ামীলীগের তথা জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর আর্দশের নিবেদিত প্রাণ জননেত্রী শেখ হাসিনার আর্দশের একজন কর্মী বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় আইন বিষয়ক উপকমিটির সদস্য, ভয়াবহ ২১আগস্ট গ্রেনেড হামলার স্বীকার হয়ে প্রানে বেঁচে যাওয়া এডঃ গ্লোরিয়া ঝর্না সরকার খুলনা -বাগেরহাট সংরক্ষিত মহিলা১১ আসনের প্রার্থী হয়ে জনগনের সেবিকা হতে চান।

বাংলাদেশের সফল বার বার নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী আপনার উন্নয়নের জন্যই জনগনের ভরসা আস্হা,বিশ্বাস আপনার কাছেই রাখেন, এদেশের জনগন যারা সাইবেরিয়ান পাখি, হাইব্রীড, কাউয়ারা সময়ে আসে অতিথি পাখি হয়ে, কিছুদিন নিরাপদে থাকে, আবার চলে যায় তাদেরকে প্রত্যখান করেছে। কিন্তুু সাইবেরিয়ান পাখি, হাইব্রীড, কাউয়াদের প্রশ্রয়ে কোকিলের ডিম বা কোকিল ছানারা রূপ বদলিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগে যারা আসে, তারা শুধু চলেই যায় না, যাওয়ার সময় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিশাল ক্ষতি করে দিয়ে যায়। যার প্রমান অতীতেও বহুবার ছিলো, এবার একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও প্রমান মিলেছে প্রচুর। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা আপনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নয়, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এর সভানেত্রী হিসেবে আপনার দুর্দিনে যারা ছিলেন নিবেদিত প্রাণ,যারা হয়েছিল দুর্বিষহ গ্রেনেড হামলার স্বীকার, ত্যাগী ও সাহসী রাজপথের নেত্রী ও কর্মীদের মূল্যায়ণ করুন। অমুক-তমুকের শালি, শ্বাশুড়ি, বেয়াইন হতে শুরু করে কাজের বুয়া পর্যন্ত আপনার দলের কোন কোন কমিটিতে স্থান পেয়ে যায়,বনে যায় নেতা, সরকারের বিভিন্ন গুরুদায়িত্ব পেয়ে যায় কুখ্যাত রাজাকার, জঙ্গি মদদদাতা, ইয়াবা ব্যবসায়িরা। কিন্তু কি নারী, কি পূরুষ, যারা সত্যিকারের আওয়ামীগ তারা অনেক সময় পিছনেই পড়ে যায়। তাই খুলনা তথা বাগেরহাট১১ সংরক্ষিত আসনের যোগ্যতার ভিত্তিতে মনোনয়ন দিতে এলাকাবাসীর একটাই অনুরোধ, কেননা স্মরণ করলে দেখা যায় ১৯৯৬ সালে আপনি ক্ষমতায় আসার পর দুইমাস পর্যন্ত যারা বিশাল প্যান্ডেল টাংিয়ে সারা শহরে পোস্টার ছেয়ে ফেলে আপানার হাতে ফুলের তোড়া দিয়ে আওয়ামীলীগে যোগ দিয়েছিল, তাদের কতজন ২০০১-২০০৮ আওয়ামীলীগের নামটি উচ্চারণ করত সে বিষয়টি এখানে বিবেচ্য।সোনার বাংলা গড়ার যে প্রত্যয়ে আপনি বাংলাদেশেকে যেভাবে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন তাতে আপনার সারথী হওয়ার নুন্যতম ঠাই প্রদান করুন। যারা নির্যাতিত হয়েও বিন্দুমাত্র বিরাগভাজন হয়নি তারাই আশায় বুক পেতে থাকে,তাদেরকে মূল্যায়ন করার জন্য! পরিশেষে জয় হোক নির্যাতিত নিপীড়িত মানুষের, জয়তু শেখ হাসিনা!

কমেন্ট

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *