সিলেট নগরীর কাজীটুলায় প্রতিপক্ষের হামলায় গুরুতর আহত হয়েছেন ফয়েজ আহমদ নামের ২৭ বছরের এক যুবক। সেই কোতোয়ালী থানাধিন ঐ এলাকার ইনসানশাহ রোডের বৃহঙ্গ-৩৭/সি এর মৃত মোঃ রফিক মিয়ার পুত্র।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গতকাল ৯ মার্চ শুক্রবার রাত আনুমানিক ৮.৩০ ঘটিকার সময় ৫/৬টি মটর সাইকেল ও ১টি সিএনজি যোগে নজরুল ইসলামের পুত্র আল-আমিন, জয়নাল আবেদীন এর পুত্র আল-আমিন, মৃত সিদ্দিক ভুইয়া’র পুত্র স্বপন ভুইয়া, লতিফ আহমদের পুত্র জুনেদ আহমদ সহ আরো অজ্ঞাত নামা ১৫/২০ জন দেশীয় অস্ত্র, দা, লাটি, সুলফি, হকিষ্টিক নিয়ে হামলা চালায়।
হামলাকারীরা ফয়েজ আহমদের স্ত্রীকে অপহরণ করতে চেষ্ঠা করলে তিনি বাঁধা প্রদান করেন। হামলায় গুরুতর আহত ফয়েজ আহমদ ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ৩য় তলার ১১ নং ওয়ার্ডে চিকিৎসাধিন আছেন। হামলাকারীরা নগদ টাকা, স্বর্ণ অলংকার কয়েকটি মোবাইল সেট, সহ বাসার আসবাবপত্র লুটপাট করে। স্থানীরা এগিয়ে এলে আজ্ঞাতনামা ব্যাক্তিরা পালিয়ে যায় এবং আটক করা হয় ময়মনসিংহ জেলার তারাকান্দা থানার বানিতলা গ্রামের বতর্মান শাহপরাণ থানাধিন মালেক মিয়ার কলোনীর জয়নাল আবেদিনের পুত্র আল-আমিন, নজরুল ইসলামের পুত্র আল-আমিন, নাসির নগর থানার সিদ্দিক আলীর পুত্র স্বপন আহমদ, এয়ারপোর্ট থানার বাইশটিলা লতিফ আহমদের পুত্র জুনেদ আহমদকে।
স্থানীয় কাউন্সিলার দিলোয়ার হোসেন সজিব এর সহযোগিতায় এলাকাবাসী কতোয়ালী থানার এসআই লোকমানের কাছে হামলাকারীদের হস্তান্তর করেন।
অপরদিকে মামলার বাদী ফয়েজ আহমদ শনিবার (১০ মার্চ) থানায় একটি অভিযোগ দাখিলের প্রেক্ষিতে মামলা দায়ের প্রস্তুতি চলছে বলে নিশ্চিত করেছেন কোতোয়ালী থানার অফিসার ইনচার্জ গৌছুল হোসেন।
বিষয়টি নিয়ে এসআই লোকমানের সাথে আলাপ কালে তিনি জানান, আটককৃতদের আগামী কাল কোর্টে চালান করা হবে।