শরীফ গাজী::পিযূষ কান্তি দের কাছে কাছে যখন কারাগারে ঘনিষ্ঠ জনেরা সাবেক মেয়র ও পীযূষ কান্তি দের রাজনৈতিক অভিভাবক জনাব মরহুম বদর উদ্দিন আহমেদ কামরান এর মৃত্যুর সংবাদ নিয়ে পৌছান তখন কারাঅভ্যন্তরিন পীযুষ কান্তি দে কান্নায় ভেঙ্গে পরেন এবং শাস কষ্ট জনিত অসুস্থতা বোধ করেন।
তারপর কারা বিধি অনুযায়ী অভ্যন্তরিন ডাক্তার অনার চিকিৎসা প্রদান করেন এবং জেল কতৃপক্ষ সার্বক্ষনিক অনেক খোঁজ খবর রাখছেন, পীযুষ কান্তি দের ঘনিষ্ঠ জন সিলেট মহানগর ছাত্রলীগ এর সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সজল দাশ অনিক জানান অসুস্থ পীযূষ কান্তি দে এখন ও শারিরিক অসুস্থ, সুস্থ ও শুক কাটিয়ে উঠতে বেশ কিছুদিন সময় লাগবে, কারণ আজকের পীযুষ কান্তি দে তৈরি হতে অনেক চড়াই-উতরাই পারি দিতে হয়েছে তার মধ্যে একজন পরিবারের মানুষ ও আপন বড়ো ভাই এর ছায়া হয়ে ছিলেন কামরান ভাই, সব সময় কামরান ভাই শুধু এ টুকু বলতেন পীযুষ দা কে।
নিজের শরিরের শেষ নিশ্বাস পর্যন্ত যেনো দলের কর্মীর পাশে থাকতে চান তিনি তাই তো পীযুষ দা মধ্য রাতে ও ফোন দিলে যেকোনো প্রয়োজনে সমস্যার সমাধান করে দিতেন, বিগত দিনে জামাত শিবিরের তান্ডব চলাকালীন সময়ে সার্বক্ষনিক খবর নিতেন এবং সব মিছিল মিটিংয়ে ও অংশনেয়ার পূর্বে পীযুষ দা কে সাথে নিয়ে যেতেন, আবার দাদা ও ভাই এর মধ্যে মানঅভিমান ও হতো তবে তা ক্ষণস্হায়ি দিন শেষে বড়ো ভাই এর৷ ডাকে ছুটে যেতেন ভাই এর বাড়িতে জড়িয়ে ধরে বুকে টেনে নিতেন বড়ো ভাই কামরান।।
কামরান ভাই এর সাথে দাদার অনেক স্মৃতি অনিক বলেন আমরা ই তো বিশ্বাস করতে পারছি না যে ভাই এতো তারাতাড়ি চলে গেছেন, পরিবারের লোক ও ভাই এর একান্ত সহযোগী দের অবস্থা তো ভাষা প্রকাশের নয়। সব শেষে পীযুষ দা আমাদের এ কথা বলেন যে আমাদের গ্রুপের সবাই যেনো কামরান পরিবারের পাশে থাকেন, যে কোনো প্রয়োজনে যেনো ছোটে জান তাদের সুবিধা অসুবিধায়। এবং ভাবির সুস্থ তা খবরা খবর রাখতে। সব শেষে আবার কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে চিৎকার করে বলতে থাকেন ভাইকে শেষ দেখা আমার হলো না। রাজনীতির মাঠে আমাকে একা করে গেলেন ভাই, বুকে টেনে নেওয়ার কেউ রইলো না আর আমাকে।
পরিশেষে আমাদের সবাই কে যার যার ধর্ম মতে কামরান ভাই এর জন্য প্রার্থনা করতে বলেন।মরহুমের বিদেহী আত্মার শান্তিকামনা করেন এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।