সিলেটে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাবে সাড়ে ৪ লাখ শিশু

সিলেট জেলার ১২ উপজেলার ২ হাজার ৫৬৩টি টিকাদান কেন্দ্রে শনিবার ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যম্পেইন অনুষ্ঠিত হবে। জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইনের প্রথম রাউন্ড উপলক্ষে এসব কেন্দ্রে জেলার ৪ লাখ ৪৮ হাজার ১১৫ শিশুকে ভিটামিন-এ খাওয়ানো হবে।

এদের মধ্যে এদের মধ্যে ৬ থেকে ১১ মাসের শিশুর সংখ্যা ৪৭ হাজার ৬৯৩ জন শিশুকে একটি করে নীল রঙের ও ১২ থেকে ৫৯ মাসের ৪ লাখ ৪২২ জন শিশুকে লাল রঙের ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।

এদিন সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪ টা পর্যন্ত সারা দেশের ন্যায় সিলেটের ১২টি উপজেলায় এই কার্যক্রম চলবে বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন সিলেটের সিভিল সার্জন ডা. হিমাংশু লাল রায়। বৃহস্পতিবার বিকেলে সিভিল সার্জন সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় তিনি এসব তথ্য জানান।
তিনি বলেন, “জেলার ১২ উপজেলায় অস্থায়ী টিকাকেন্দ্র রয়েছে ২৪১৬টি, স্থায়ী টিকাকেন্দ্র ১২টি, অতিরিক্ত টিকাকেন্দ্র ৯৯টি, ও ভ্রাম্যমাণ ঠিকাকেন্দ্র রয়েছে ৩৬টি। টিকাদানে প্রতি কেন্দ্রে ৩ জন করে ৫ হাজার ১২৬ জন সেচ্ছাসেবী কাজ করবেন।

এছাড়া স্বাস্থ্য বিভাগের ১১শ’২৫ জন কর্মী ক্যাম্পেইন কাজে নিয়োজিত থাকবেন। তাছাড়া ক্যাম্পেইন করার লক্ষ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন এ ক্যাপসুল সরবরাহ রয়েছে বলে মতবিনিময় সভায় জানানো হয়।
সিভিল সার্জন অফিসের মেডিকেল কর্মকর্তা ডা. আহমদ সিরাজুম মুনীরের সঞ্চালনায় মতবিনিময়ে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. আবুল কালাম আজাদ, সিভিল সার্জন অফিসের প্রধান গৌস আহমদ চৌধুরী, মেডিকেল অফিসার ডা. আমজাদ হোসেন। বক্তব্য রাখেন সিলেট প্রেসক্লাব সভাপতি ইকরামুল কবির।

উল্লেখ্য, যদি কোন শিশু গত ৪মাসের মধ্যে ভিটামিন ‘এ‘ ক্যাপসুল খেয়ে থাকে তাহলে সেই শিশুকে আর ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো যাবে না। এছাড়া কান্নারত অবস্থায় বা জোর করে শিশুকে খাওয়ানো যাবে না। কোন শিশুকে আস্ত বা গোটা খাওয়ানো যাবে না। ক্যাপসুলের মুখ কাঁচি দিয়ে কেটে ক্যাপসুলের ভিতরের তরল টুকু খাওয়াতে হবে।
িসিলেটে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাবে সাড়ে ৪ লাখ শিশু

সিলেট জেলার ১২ উপজেলার ২ হাজার ৫৬৩টি টিকাদান কেন্দ্রে শনিবার ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যম্পেইন অনুষ্ঠিত হবে। জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইনের প্রথম রাউন্ড উপলক্ষে এসব কেন্দ্রে জেলার ৪ লাখ ৪৮ হাজার ১১৫ শিশুকে ভিটামিন-এ খাওয়ানো হবে।

এদের মধ্যে এদের মধ্যে ৬ থেকে ১১ মাসের শিশুর সংখ্যা ৪৭ হাজার ৬৯৩ জন শিশুকে একটি করে নীল রঙের ও ১২ থেকে ৫৯ মাসের ৪ লাখ ৪২২ জন শিশুকে লাল রঙের ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।

এদিন সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪ টা পর্যন্ত সারা দেশের ন্যায় সিলেটের ১২টি উপজেলায় এই কার্যক্রম চলবে বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন সিলেটের সিভিল সার্জন ডা. হিমাংশু লাল রায়। বৃহস্পতিবার বিকেলে সিভিল সার্জন সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় তিনি এসব তথ্য জানান।

তিনি বলেন, “জেলার ১২ উপজেলায় অস্থায়ী টিকাকেন্দ্র রয়েছে ২৪১৬টি, স্থায়ী টিকাকেন্দ্র ১২টি, অতিরিক্ত টিকাকেন্দ্র ৯৯টি, ও ভ্রাম্যমাণ ঠিকাকেন্দ্র রয়েছে ৩৬টি। টিকাদানে প্রতি কেন্দ্রে ৩ জন করে ৫ হাজার ১২৬ জন সেচ্ছাসেবী কাজ করবেন।

এছাড়া স্বাস্থ্য বিভাগের ১১শ’২৫ জন কর্মী ক্যাম্পেইন কাজে নিয়োজিত থাকবেন। তাছাড়া ক্যাম্পেইন করার লক্ষ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন এ ক্যাপসুল সরবরাহ রয়েছে বলে মতবিনিময় সভায় জানানো হয়।

সিভিল সার্জন অফিসের মেডিকেল কর্মকর্তা ডা. আহমদ সিরাজুম মুনীরের সঞ্চালনায় মতবিনিময়ে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. আবুল কালাম আজাদ, সিভিল সার্জন অফিসের প্রধান গৌস আহমদ চৌধুরী, মেডিকেল অফিসার ডা. আমজাদ হোসেন। বক্তব্য রাখেন সিলেট প্রেসক্লাব সভাপতি ইকরামুল কবির।

উল্লেখ্য, যদি কোন শিশু গত ৪মাসের মধ্যে ভিটামিন ‘এ‘ ক্যাপসুল খেয়ে থাকে তাহলে সেই শিশুকে আর ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো যাবে না। এছাড়া কান্নারত অবস্থায় বা জোর করে শিশুকে খাওয়ানো যাবে না। কোন শিশুকে আস্ত বা গোটা খাওয়ানো যাবে না। ক্যাপসুলের মুখ কাঁচি দিয়ে কেটে ক্যাপসুলের ভিতরের তরল টুকু খাওয়াতে হবে।

কমেন্ট

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *